GO TO FIRST PAGE – TRANSLATION
মেয়ের বিয়েতে উপহার দেওয়া খাট বছর ঘুরতে না-ঘুরতেই[before the completion of the year] ভেঙে গিয়েছে। খাট এত তাড়াতাড়ি[within a short timeTime Where any expression of it occurs in any Rules, or any judgment, order or direction, and whenever the doing or not doing of anything at a certain time of the day or night or during a certain part of the day or night has an effect in law, that time is, unless it is otherwise specifically stated, held to be standard time as used in a particular country or state. (In Physics, time and Space never exist actually-“quantum entanglement”)] ভাঙল কেন, তার উত্তর খুঁজতে বাবা দৌড়লেন জেলা ক্রেতা সুরক্ষা আদালত থেকে রাজ্য ক্রেতা সুরক্ষা আদালত পর্যন্ত। একটা হেস্তনেস্ত[to see the end] চান তিনি। অভিযুক্ত সংস্থাকে রাজ্য ক্রেতা সুরক্ষা আদালতের নির্দেশ, নতুন খাট দিতে হবে। সেই সঙ্গে ক্ষতিপূরণ বাবদ দিতে হবে আট হাজার টাকা।
হুগলির গুড়াপের বাসিন্দা, অবসরপ্রাপ্ত আধিকারিক সোমনাথ মিত্র ২০১২ সালে নভেম্বরে একমাত্র মেয়ের বিয়েতে উপহার দেওয়ার জন্য একটি কাঠের খাট কিনেছিলেন।[ Somnath Mitra, a retired officer,resident of Gurap of Hoogly , bought a wooden cot to give gift to his only daughter in November 2012.] খাটটি তৈরি করেছিল ধনিয়াখালির একটি সংস্থা। সোমনাথবাবুর অভিযোগ, সেগুন কাঠের বক্সখাটের জন্য তিনি ওই সংস্থাকে ৩২ হাজার ৫০০ টাকা দিয়েছিলেন। কিন্তু এক বছর যেতে না-যেতেই খাট ভেঙে যায়। বারবার বলা সত্ত্বেও[Despite repeatedly saying] বিক্রেতা সংস্থার মালিক বিষয়টিকে আমল দেননি। ‘‘তিন বছর পরে, ২০১৫ সালে ওই সংস্থা লিলুয়ায় মেয়ের শ্বশুরবাড়িতে[at the daughter-in-law’s house]দু’জন কর্মীকে পাঠায়। কিন্তু সেই কর্মীরা জানিয়ে দেন, খাট সারিয়ে লাভ নেই। ফের তা ভেঙে যেতে পারে,’’ বলেন সোমনাথবাবু।
বাধ্য হয়েই সোমনাথবাবু ২০১৫ সালের জুলাইয়ে ধনিয়াখালির অভিযুক্ত সংস্থা ‘ভারত ট্রেডিং কোম্পানি’র বিরুদ্ধে হুগলি জেলা ক্রেতা সুরক্ষা আদালতে মামলা করেন।[Without having option, Somnath Babu filed a case in July 2015 against the accused company ‘IndiaIndia Bharat Varsha (Jambu Dvipa) is the name of this land mass. The people of this land are Sanatan Dharmin and they always defeated invaders. Indra (10000 yrs) was the oldest deified King of this land. Manu's jurisprudence enlitened this land. Vedas have been the civilizational literature of this land. Guiding principles of this land are : सत्यं वद । धर्मं चर । स्वाध्यायान्मा प्रमदः । Read more Trading Company’ of Dhaniakhali in Hooghly District consumer Protection Court.] ২০১৬-র ডিসেম্বরে সেই আদালত নির্দেশ দেয়, অভিযুক্ত সংস্থাকে নতুন সেগুন কাঠের বক্সখাট এবং নগদ ১৫ হাজার টাকা দিতে হবে। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে অভিযুক্ত সংস্থা মামলা করে রাজ্য ক্রেতা সুরক্ষা আদালতে। সেই আদালতের বিচারক শ্যামল গুপ্ত ও বিচারক উৎপলকুমার ভট্টাচার্য গত ১৫ ফেব্রুয়ারি তাঁদের রায়ে বলেন, ‘‘অত্যন্ত নিম্ন মানের কাঠের জন্যই এক বছরের মধ্যে নতুন খাটের খুঁত ধরা পড়েছে। এ ক্ষেত্রে অভিযুক্ত ব্যবসায়ী বেআইনি ভাবে ব্যবসা চালানোর দায় এড়াতে পারেন না।’’
রাজ্য ক্রেতা সুরক্ষা আদালত নির্দেশ দেয়, অভিযুক্ত সংস্থাকে দে়ড় মাসের মধ্যে ক্ষতিপূরণ বাবদ আট হাজার টাকা এবং নতুন খাট অথবা ২০ হাজার ৫০০ টাকা দিতে হবে।[State CONSUMER Protection Court directed the accused company to pay eight thousand rupees for compensation within a fortnight and a new bed or to pay Rs 20,500] কিন্তু মেয়াদ পেরিয়ে যাওয়া সত্ত্বেও ক্ষতিপূরণের টাকা বা নতুন খাট পাননি সোমনাথবাবু। মঙ্গলবার তিনি বলেন, ‘‘এত দূর যখন এসেছি, শেষ দেখে ছাড়ব। আদালত অবমাননার অভিযোগে ওই সংস্থার বিরুদ্ধে শীঘ্রই মামলা করব।’’ অভিযুক্ত সংস্থা ভারত ট্রেডিং কোম্পানির কর্ণধার শঙ্করচন্দ্র দত্ত অবশ্য বলেন, ‘‘আমরা আদালতের নির্দেশ মেনে চলতে বাধ্য। সোমনাথবাবুকে শীঘ্রই নগদ টাকা এবং নতুন খাট দিয়ে দেব।’’ [WORDS:-319]
2
আফশোস যাচ্ছে না বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়ের দুর্ঘটনায় জোধপুর পার্কের নার্সিংহোমে চিকিৎসাধীন ১৭ বছরের কিশোরের। [ A teenager undergoing treatment at the Jodhpur Park nursing home in an accident at Belghariya Expressway is notable to consume his grief.]
শনিবার রাতে বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়ে ধরে বাড়ি ফেরার সময় দশ চাকার লরির চাকায় পিষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় [was crushed to death by the wheelদমদমের বাসিন্দা অভিষেক আচার্য (১৮) এবং শিবনাথ টুডুর (১৭)। ঘটনার বাহাত্তর ঘণ্টা পরেও আতঙ্ক কাটেনি ঘটনাচক্রে বেঁচে যাওয়া ঋত্বিক সিংহের[Eventually surviving Ritika Singh failed to overcome the panicPanic Sudden extreme anxiety or fear that may cause irrational thoughts or actions. Panic may include rapid heart rate, flushing (a hot, red face), sweating, and trouble breathing. Panic Disorder: A type of anxiety disorder in which a person has repeated panic attacks when there is no actual danger. Panic attacks are sudden periods of intense anxiety or fear that may cause irrational thoughts or actions. During a panic attack, a person may experience chest pain, trouble breathing, a fast heartbeat, sweating, shaking, dizziness, and feelings of impending doom or being out of control. Panic attacks may last for several minutes or longer. People with a panic disorder often worry that the panic attacks will happen again and try to avoid places or situations in which they have occurred.]। তিন বন্ধুর কারও মাথায় হেলমেট ছিল না। স্থানীয় সূত্রের খবর, বাইকচালক অভিষেকের ড্রাইভিং লাইসেন্সও ছিল না। চোখের সামনে যন্ত্রণায় ছটফট করতে থাকা দুই বন্ধুর পরিণতি দেখার পরে মঙ্গলবার নার্সিংহোমের বিছানায় শুয়ে ঋত্বিক বলে, ‘‘বাইকে আর কোনও দিন চাপতে পারব কি না জানি না। যে ভুল আমরা করেছি, তা যেন আর কেউ না করে। হেলমেট না পরার এত বড় মাসুল দিতে[ to pay the cost] হবে, দু’বন্ধুকে হারিয়ে ফেলতে হবে, কখনও ভাবিনি।’’
ঋত্বিক জানিয়েছে, সুকুর আলি মোড়ে গৃহশিক্ষকের কাছে পড়া শেষে সাইকেল নিয়ে পাড়ায় ঘুরছিল সে। সেই সময় ফোন করে মালঞ্চের কুলিন অ্যাভিনিউয়ে তার বাড়িতে আসার জন্য ঋত্বিককে বলে শিবনাথ। সেখানে আগে থেকেই হাজির ছিল মানিকপুর খালপাড়ের বাসিন্দা অভিষেক। এর পর তিন বন্ধু মিলে ঘুরতে বেরোয় মোটরবাইকে। ঋত্বিকের কথায়, ‘‘প্রথমে নীচের রাস্তা দিয়েই যাচ্ছিলাম। তখন শিবনাথ বাইক চালাচ্ছিল। এক জায়গায় খাওয়ার পরে ফিরছিলাম আমরা। সে সময়ে অভিষেক বাইক চালাচ্ছিল। একে বৃষ্টি, তার উপরে নীচের রাস্তা অন্ধকার[ It was raining, over that the road below was dark]। দেরি হয়ে যাচ্ছিল বলে[due to getting late] এক্সপ্রেসওয়ে ধরলাম। সেটাই কাল হল।’’
অভিষেকের সঙ্গে গত বছর মাধ্যমিকের পরে আলাপ। শিবনাথের সঙ্গে একেবারে নিচু ক্লাস থেকে বন্ধুত্ব। ঋত্বিক জানিয়েছে, তাদের বাইকের সামনে একটি চার চাকার ছোট গাড়ি ছিল। পিছনে বড় লরি। অভিষেক বাইক চালাচ্ছিল, মাঝে শিবনাথ। বাইকের একেবারে পিছনে বসেছিল ঋত্বিক। মুখ ঘুরিয়ে [turning around the face]ঋত্বিককে কিছু বলতে যায় অভিষেক। ‘‘কথা শেষ করে সামনের দিকে তাকিয়েই দেখে আচমকা ব্রেক কষেছেন সামনের গাড়ির চালক। সজোরে বাইকের ব্রেক কষলেও নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারেনি অভিষেক। তিন জনেই রাস্তার উপরে ছিটকে পড়ি।’’— বলল ঋত্বিক। এর পরবর্তী দৃশ্য এখনও বিভীষিকার মতো তাড়া করছে[chasing like a horror] ঋত্বিককে।
এ দিন সে বলে, ‘‘রাস্তার উপরে পড়ার পরে কয়েক মিনিটের জন্য জ্ঞান ছিল না। জ্ঞান ফিরলে দেখলাম আমি লরির মাঝ বরাবর পড়ে রয়েছি। চাকা চলছে। লরির চাকা অভিষেক এবং শিবনাথকে ঘষটে নিয়ে যাচ্ছে। ওই অবস্থায় শিবনাথকে চাকার তলা থেকে বার করার চেষ্টা করি। অভিষেক যে নেই তখনই বুঝে গিয়েছিলাম[ I understood that Avishek is no more] । ট্যাক্সিতে তোলার পরও শিবনাথ বেঁচে ছিল। আমার চোখের সামনে…[Sibnath was still survived after he was loaded into the taxi in front of my eyes]’’
বাক্য শেষ করতে পারল না বছর সতেরোর কিশোর। ঋত্বিকের বাবা তপন সিংহ বলেন, ‘‘ছেলে সুস্থ হয়ে উঠলে কাউন্সেলিং করাব। এ ভাবে বন্ধুদের মৃত্যু দেখেছে তো। কতটুকু আর বয়স।’’ ঋত্বিকের ডান পায়ের একাধিক জায়গা ভেঙে গিয়েছে। আজ, বুধবার অস্ত্রোপচার হওয়ার কথা। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরার পরে অভিষেক ও শিবনাথের বাড়ি যাবে বলে ঠিক করেছে সে। ‘‘ওদের বাড়ি যেতেই হবে। হয়তো অভিমান করবেন, হয়তো আমায় দেখে ওঁদের দুঃখ বহু গুণ বেড়ে যাবে। কিন্তু তবুও যাব[ but still I shall go ]।’’ এ কথা বলেই[having said so একরাশ আফশোস[with a load of regret] নিয়ে তার স্বগতোক্তি[in a mood of soliloquy], ‘‘কেন যে এত ঝুঁকি নিয়ে হেলমেট ছাড়া বড় রাস্তায় উঠলাম[Why I took so much risk, and getting into a big street without helmets।’’[WORDS:- 432]
3
আজ, বুধবার সকাল ১১টা থেকে ত্রিস্তর[three tire] পঞ্চায়েতের মনোনয়ন[nomination paper] পত্রের স্ক্রুটিনির কাজ শুরু হওয়ার কথা। পাশাপাশি[besides] এ দিনই সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্টে মনোনয়ন দাখিল করতে না পারা নিয়ে বিরোধীদের দু’টি মামলার শুনানি হবে। সেই মামলা দুটি থেকে [out of this two cases] তৎক্ষণাৎ কোনও রায় না হলে আপাতত পঞ্চায়েত ভোটের দিনক্ষণ নিয়ে কোনও রদবদলের সম্ভাবনা নেই বলেই কমিশন সূত্রে জানানো হয়েছে।
সোমবার রাতে নির্বাচন কমিশনার অমরেন্দ্রকুমার সিংহ মনোনয়ন জমা এক দিন বাড়িয়ে[extended] দিয়েছিলেন। তা নিয়ে প্রবল আপত্তি ছিল সরকার ও তৃণমূলের। মঙ্গলবার সকালেই মনোনয়ন বাড়ানো সংক্রান্ত নির্দেশটি প্রত্যাহার[withdrawn] করেন কমিশনার। তা নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে যায় বিজেপি। বিচারপতি সুব্রত তালুকদার কমিশনের সেই নির্দেশের উপর স্থগিতাদেশ[granted stay order] দেন। প্রশ্ন উঠেছিল, তা হলে কি মনোনয়নের দিনক্ষণ আবার বাড়বে। কিন্তু কমিশনের দাবি, সময় বাড়িয়ে ১০ এপ্রিল বেলা ৩টে পর্যন্ত করা হয়েছিল। আদালতের স্থগিতাদেশ তারা হাতে পেয়েছে সেই সময়ের পরে। ফলে দিন বাড়ানোর আর প্রশ্ন নেই। এখন আদালত নতুন করে[a fresh order from the court] কিছু না বললে নির্বাচন পুরনো নির্ঘন্ট[old schedule] মেনেই হবে।
4
মেধা চলে যাচ্ছে, আক্ষেপ শোনা যায়। এ রাজ্য থেকে মেধাবীরা পরিযায়ী হচ্ছেন বলে হা-হুতাশ শোনা যায়। কেন মেধার নির্গমন ঘটছে, তা কিন্তু অনেকেই তলিয়ে ভাবার চেষ্টা করি না। যদি বা কেউ তলিয়ে ভাবি, মেধাবীদের ধরে রাখার বৈধ উপায় আমরা খোঁজার চেষ্টা করি না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের পিয়ন পদে চাকরি পাওয়ার জন্য আবেদন জমা দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক। বিএসসি, বি টেক, এম টেক-এর তো ছড়াছড়ি। পিয়ন পদের জন্য আবেদন করছেন এঁরা!
আমরা আঁতকে উঠছি আজ। কিন্তু আজ নয়, আরও অনেক আগে এই আঁতকে ওঠাটা জরুরি ছিল। উচ্চশিক্ষার মানের সঙ্গে যে দিন থেকে ভয়ঙ্কর আপসটা শুরু হয়েছিল, শিক্ষাকে ব্যবসায়িক পণ্যে পরিণত করার চেষ্টা যে দিন থেকে রূপ পেয়েছিল, তরুণ জনসংখ্যার মধ্যে দ্রুতবেগে বাড়তে থাকা উচ্চশিক্ষার হার যে দিন থেকে কর্মসংস্থানের সঙ্গে ব্যস্তানুপাতিক সম্পর্ক পাতিয়ে ফেলেছিল, সেই দিনই আঁতকে ওঠা উচিত ছিল আমাদের। সেই মুহূর্তে বোঝার চেষ্টা করা উচিত ছিল, ভবিষ্যতটা কতখানি মেঘাচ্ছন্ন হয়ে উঠতে পারে। যদি সে দিন আঁতকে উঠতাম, আজ আর পিয়ন পদের জন্য গবেষকের দৌড়ঝাঁপ দেখতে হত না।
মেধার জন্য শুধু হা-হুতাশ করলেই চলে না। মেধার সমাদর করতেও জানতে হয়। সে আমরা কতটুকু করেছি? প্রশ্নটা নিজেদেরই করা দরকার।
মেধাবী ছেলেমেয়ের অভাব নেই এ রাজ্যে। কিন্তু মেধার বিকাশের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ-পরিস্থিতি জরুরি, পর্যাপ্ত পরিকাঠামো জরুরি।
মেধার সমাদর বলতে আমরা কী বুঝি? প্রথমত, মেধার বিকাশের বন্দোবস্তকে বুঝি। দ্বিতীয়ত, মেধা অনুযায়ী উপযুক্ত কর্মসংস্থানকে বুঝি।
মেধার বিকাশের জন্য উপযুক্ত পরিকাঠামো জরুরি। উচ্চশিক্ষার জন্য শ’য়ে শ’য়ে প্রতিষ্ঠান মাথা তুলেছে রাজ্য জুড়ে। কিন্তু সে সব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষা পরিকাঠামো কেমন, মেধার বিকাশের সহায়ক বন্দোবস্ত কতটা রয়েছে, ভারতের অন্যান্য প্রদেশের বা পৃথিবীর অন্যান্য প্রান্তের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির মানের সঙ্গে আমাদের রাজ্যে মাথা তোলা এই সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মানের কোনও তুলনা আদৌ হয় কি না, আমরা খুব একটা খোঁজ নিয়ে দেখতে যাইনি। ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়েছে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ইতিউতি। কিন্তু সে সব প্রতিষ্ঠানে তীক্ষ্ণধী ইঞ্জিনিয়ার তৈরি হয়, নাকি শুধু বি টেক বা এম টেক ডিগ্রি বিতরণ হয়, তা সে ভাবে খতিয়ে দেখা হয়নি। ফলে বাংলার ছেলেমেয়েরা প্রতিযোগিতার বাজারে অন্য বেশ কিছু রাজ্যের পড়ুয়াদের থেকে পিছিয়ে পড়েছে।
কর্মসংস্থান তো আরওই দেওয়া যায়নি। না সরকারি প্রতিষ্ঠানে বড় সংখ্যক কর্মসংস্থান রয়েছে, না বেসরকারি উদ্যোগের বিপুল বিকাশ ঘটেছে এ রাজ্যে। অতএব, শিক্ষান্তে উপযুক্ত কাজ মিলবে, এমন নিশ্চয়তা বা প্রোত্সাহন পড়ুয়াদের অধিকাংশই পান না এ রাজ্যে।
More Stories
The so-called letter of Jekob
Bengali Community in Varanasi
Sinwar does not want a humanitarian deal: Mossad (14/04/2024)