Jibanananda Das forges a new poetic
speech to fulfil his endeavours to shape a world of his own. He was an
inward-looking person and to escape the vagaries of the mundane reality,
he formes an ideal world where his long-cherished Banalata Sen...
bengali
In Banalata Sen', the poet is obsessed with the past enchantment and its abolished beauty and allurement. This preoccupation, comprising conscious and subconscious, past and present, makes the poem surrealistic. In the first and the second stanzas, the...
Durga, as worshipped in Bengal in the season of SARAT KAL, is popularly known Akal Bodhan, which is an untimely invocation. So, what is a timely invocation of the Deity - Basanta Kal - Basanti Puja and it is...
তোমায় হৃদ মাঝারে রাখিব , ছেড়ে দেব না ! ওরে ছেড়ে দিলে সোনার গৌর ক্ষ্যাপা ছেড়ে দিলে সোনার গৌর আমরা আর পাব না, আর পাব না – তোমায় হৃদ মাঝারে রাখিব , ছেড়ে দেব না ! তোমায় হৃদ মাঝারে...
মধুসূদনের সময়ে কালেজের অনেক ছাত্র সুরাপান করাকে বাহাদুরির কাজ মনে করিত। মধু তাঁহাদের মধ্যে একজন অগ্রগণ্য ছিলেন। এতদ্ব্যতীত অপরাপর অসমসাহসিক পাপকাৰ্য্যেও তিনি লিপ্ত হইতেন। পিতামাতা দেখিয়াও দেখিতেন না; বরং অর্থ যোগাইয়া প্রকারান্তরে উৎসাহদান করিতেন।
মণি-মঞ্জরী (১৯২৫) প্রমেয় রত্নাবলী শ্রীহরিভক্তিকল্পলতিকা সদাচার-স্মৃতিঃ প্রাকৃতরস-শতদূষণী সাধন-পথ ভক্তিসিদ্ধান্ত সরস্বতী (১৮৭৪–১৯৩৬)
কেদারনাথ দত্ত-ভক্তিবিনোদ ঠাকুর (2 September 1838 – 23 June 1914) দত্তকৌস্তুভম্ (১৯৪২) শ্রীভজনরহস্যম্ শ্রীশ্রীভক্তিবিনোদ-গীতসংগ্রহ শ্রীহরিনাম শ্রীহরিনাম চিন্তামণি শ্রীজৈবধর্ম্ম শ্রীনবদ্বীপ ভাবতরঙ্গ শ্রীভজনরহস্যম্ শ্রীশ্রীচৈতন্য শিক্ষামৃত ভক্তিবিনোদ ঠাকুর (১৮৩৮–১৯১৪)
এথা আমার কুশল। তোমার কুশল নিরন্তরে বাঞ্ছা করি । অখন তোমার আমার সন্তোষ-সম্পাদক পত্রাপত্রি গতায়াত হইলে উভয়ানুকূল প্রতির বীজ অঙ্কুরিত হইতে রহে।
The Copper Plate of Dharma Pala Deva Discovered at Khalimpur Maldah District ধর্ম্মপালদেবের[770-810 CE] তাম্রশাসন। [খালিমপুর-লিপি] প্রশস্তি-পরিচয়। মালদহ জেলার অন্তর্গত খালিমপুর গ্রামের উত্তরাংশে হলকর্ষণ করিতে গিয়া, এক কৃষক এই তাম্রপট্টলিপি প্রাপ্ত হইয়াছিল। সে ইহাকে সিন্দুর লিপ্ত করিয়া, আমরণ পূজা...
ব্রহ্মবাদিনী ও সদ্যো-বধূ পূর্ব্বে স্ত্রীলোকেরা দুই শ্রেণীতে বিভক্ত ছিলেন। ব্ৰহ্মবাদিনী ও সদ্যোবধূ। উহাদিগের উপনয়ন হইত। ব্ৰহ্মবাদিনীরা পতি গ্রহণ করিতেন না। তাঁহারা বেদ পড়িতেন ও পড়াইতেন, জ্ঞানানুশীলনার্থে তাঁহারা অন্যান্য স্থানে ভ্রমণ করিতেন। গরুড় পুরাণে লিখিত আছে যে, মিনা ও বৈতরণী...
ঋগ্বেদে প্রকাশ হইতেছে যে, স্ত্রীলোকেরা সালঙ্কৃত হইয়া উৎসব ও বিদ্যানুরঞ্জন সভাতে গমন করিতেন। মহাবীর চরিতে লিখিত আছে যে, ঋষি কন্যা ও পত্নী সকল, পিতা ও স্বামীর সহিত ভোজে ও যজ্ঞে গমন করিতেন। মনুসংহিতা পাঠে স্পষ্ট বোধ হয় যে, স্ত্রীলোকেরা...
You must be logged in to post a comment.